ব্যাডমিন্টন খেলার নিয়ম কানুন | দেখে নিন


    বাংলাদেশে ব্যাডমিন্টন খেলাটি জনপ্রিয় হওয়ার কারণ

    ডিসেম্বর মানেই শীতের আনাগোনা। বিকেল হলেই কমতে শুরু করে তাপমাত্রা। শীতের হাওয়া গায়ে লাগতে শুরু করে। এছাড়া আমাদের দেশে শীতের আগমন টের পাওয়ার আরেকটি প্রচলিত চিত্র হচ্ছে সন্ধ্যারাতে ব্যাডমিন্টন খেলা।
    গ্রামগঞ্জে বাড়ির আঙিনায়, শহরের আনাচে কানাচে ফাঁকা জায়গায় ব্যাডমিন্টন খেলার কোর্ট দেখলেই বোঝা যায় শীত চলে এসেছে।

    যেভাবে ব্যাডমিন্টন খেলা হয়

    একক খেলার সময় সার্ভিসকারীর পয়েন্ট শূন্য বা জোড় সংখ্যা হলে খেলোয়াড় তাদের ডান দিকের কোর্ট থেকে সার্ভিস করবে এবং বেজোড় সংখ্যা হলে বাম দিকের কোর্ট থেকে সার্ভিস করবে। প্রতি পয়েন্টের পর খেলোয়াড়রা তাদের সার্ভিস বা রিসিভ কোর্ট বদল করবে।
    দ্বৈত খেলার সময় প্রথম সার্ভিসের জন্য ডানদিকের খেলোয়াড় কোনাকুনি বিপক্ষের কোর্টে সার্ভিস করবে। যাকে সার্ভিস করা হবে কেবল সেই খেলোয়াড় সার্ভিস গ্রহণ করবে। কোনো খেলোয়াড় পরপর দুইবার সার্ভিস করতে পারবে না। প্রথম গেমে বিজয়ী খেলোয়াড় দ্বিতীয় গেমে সার্ভিস শুরু করবে।
    সার্ভিসের সময় সার্ভারের দুই পা মাটি স্পর্শ করে থাকবে। সার্ভিস করার সময় শাটল নেটে লেগেও যদি ঠিক কোর্টে পড়ে তবে সার্ভিস ঠিক হয়েছে বলে ধরা হবে। শাটল দাগ স্পর্শ করলেই শুদ্ধ হয়েছে বলে ধরা হবে।
    নেট অতিক্রম করে কেউ শাটলে আঘাত করতে পারবে না এবং খেলা চলাকালে কেউ র‌্যাকেট বা শরীরের কোনো অংশ দিয়ে নেট ও পোস্ট স্পর্শ করতে পারবে না।

    ব্যাডমিন্টন খেলার মাঠের মাপ বাংলা

    প্রতিবছর এই সময়টাতেই ব্যাডমিন্টন খেলার কোর্ট তৈরির হিড়িক পড়ে যায় পুরো দেশজুড়ে। পাড়ার শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে বয়স্করাও ব্যস্ত হয়ে পড়েন এই খেলার কোর্ট কাটতে। চলুন জেনে নেয়া যাক ব্যাডমিন্টন খেলার সঠিক নিয়মকানুন। নিছের ছবিতে দেখে নিন কিভাবে সঠিক মাপ দিবেন
    নিচের ছবিতে ব্যাটমিন্টন কোর্ট এর মাপ সহ ছবি দেওয়া আছে। এটা দেখে দেখে আপনি মাপ নিতে পারবেন। প্রথমে দড়ি ধরে কয়েকটি ছোট ছোট খুঁটি পুতে নেবেন। তারপর সেই অনুযায়ী দাগ কাটবেন।
    ব্যাডমিন্টন খেলার মাঠের মাপ বাংলা





    ব্যাডমিন্টনের কোর্ট: ব্যাডমিন্টনের কোর্ট সমতল আয়তাকৃতির হয়ে থাকে। একক ও দ্বৈত উভয় ক্ষেত্রে যার দৈর্ঘ্য ১৩.৪ মিটার (৪৪ ফুট)। প্রস্থের মাপ বাড়ে দ্বৈতের ক্ষেত্রে। দ্বৈতের জন্য কোর্টের প্রস্থ ৬.১ মিটার (২০ ফুট), এককে ৫.১৮ মিটার (১৭ ফুট)। নেটের উচ্চতা ১.৫৫ মিটার (পাঁচ ফুট এক ইঞ্চি)।
    র‌্যাকেট/ব্যাট : BWF(Badminton World Federation) কর্তৃক নির্ধারিত কিছু মাপ রয়েছে যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। এই মাপ অনুযায়ী বিভিন্ন র‌্যাকেট প্রস্তুতকারি প্রতিষ্ঠান বণিজ্যিকভাবে র‌্যাকেট উৎপাদন করে থাকে।
    একটি র‌্যাকেটের দৈর্ঘ্য সর্বাধিক ৬৮ সেঃমিঃ চেয়ে বেশি হবেনা, এবং প্রস্থ ২৩ সেঃমিঃ চেয়ে বেশি হবেনা। জাল বোনা মাথার দৈর্ঘ্য সর্বাধিক ২৮ সেঃমিঃ চেয়ে বেশি হবেনা এবং জাল বোনা মাথার প্রস্থ সর্বাধিক ২২ সেঃমিঃ চেয়ে বেশি হবেনা। তবে বাস্তব ক্ষেত্রে আধুনিক র‌্যাকেটসমূহের মাপ সর্বোচ্চ মাপের তুলনায় কিছুটা ছোট হয়।
    শাটল (কর্ক): শাটলটির ওজন ৪.৭৪ গ্রামের কম অথবা ৫.৫০ গ্রামের বেশি হবে না। এর মধ্যে ১৪ থেকে ১৬টি পালক থাকবে। খেলোয়াড়: একক ম্যাচে উভয়পক্ষে ১ জন করে সর্বমোট ২ জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করে। দ্বৈত খেলায় উভয়পক্ষে ২ জন করে সর্বমোট ৪ জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করে।

    ব্যাডমিন্টন পয়েন্ট স্কোর করার নিয়ম



    খেলার নিয়ম ও পয়েন্ট: একক ও দ্বৈত উভয় খেলায় সাধারণত ১৫ থেকে ২১ পয়েন্টে গেম হয়। উভয় খেলোয়াড় বা দল ২০-২০ পয়েন্ট অর্জন করলে সেক্ষেত্রে ২ পয়েন্টের ব্যবধানে এগিয়ে থেকে জয়লাভ করতে হবে, অর্থাৎ ২২-২০, ২৫-২৩ ইত্যাদি।
    উভয় দলের পয়েন্ট সমান হওয়াকে ডিউস বলে। মনে রাখতে হবে, এভাবে সর্বোচ্চ ৩০ পয়েন্টের মধ্যে অবশ্যই গেম শেষ করতে হবে। তিনটি গেমের মধ্যে যে বা যে দল দুই খেলায় জিতবে, তারাই বিজয়ী হবে।

    জিজিটাল বাংলাদেশ | Digital Bangladesh


      রচনা জিজিটাল বাংলাদেশ


      রচনা জিজিটাল বাংলাদেশ

      সূচনা: ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ একটি প্রত্যয়, একটি স্বপ্ন। বিরাট এক পরিবর্তন ও ক্রান্তিকালের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ এখন এগিয়ে চলছে। একুশ শতকে বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে ৬ জানুয়ারি ২০০৯ শেখ হাসিনা বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দ্বিতীয়বারের মতো শপথ নেন। ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালনের বছরে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশ এবং তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ বিনির্মাণই ছিল তাদের নির্বাচনী ইশতেহারের প্রধান বিষয়।
      ডিজিটাল বাংলাদেশ ঘোষণা: ১২ ডিসেম্বর, ২০০৮ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে ঘোষণা করে যে ‘২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশ ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে’ পরিণত হবে।একটি উন্নত দেশ, সমৃদ্ধ ডিজিটাল সমাজ, একটি ডিজিটাল যুগের জনগোষ্ঠী, রূপান্তরিত উৎপাদনব্যবস্থা, নতুন জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি—সব মিলিয়ে একটি জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনের স্বপ্নই দেখিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ডিজিটাল বাংলাদেশ বস্তুত জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার প্রথম সোপান। একাত্তরে মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য যে সমৃদ্ধি ও উন্নত জীবন প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলাম, ডিজিটাল বাংলাদেশ আমাদের সেই স্বপ্ন পূরণ করবে। ‘বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি’ ১৭ থেকে ১২ নভেম্বর ২০০৯-এ ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ সামিট’ নামক এ বিষয়ে প্রথম শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজন করে, যাতে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা এবং অগ্রাধিকারের বিষয়গুলো আলোচিত হয়।
      ডিজিটাল বাংলাদেশের সংজ্ঞা: বিজ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার প্রথম পদক্ষেপই হলো ডিজিটাল বাংলাদেশ। এর মাধ্যমে একটি উন্নত, বিজ্ঞানমনস্ক সমৃদ্ধি বাংলাদেশকে বোঝায়।‘ডিজিটাল বাংলাদেশ হচ্ছে সেই সুখী, সমৃদ্ধ, শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর বৈষম্য, দুর্নীতি, দারিদ্র্য ও ক্ষুধামুক্ত বাংলাদেশ, যা প্রকৃতপক্ষেই সম্পূর্ণভাবে জনগণের রাষ্ট্র এবং যার মুখ্য চালিকাশক্তি হচ্ছে ডিজিটাল প্রযুক্তি।’এটি বাংলাদেশের জনগণের উন্নত জীবনের প্রত্যাশা, স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষা। এটি বাংলাদেশের সব মানুষের ন্যূনতম মৌলিক প্রয়োজন মেটানোর প্রকৃষ্ট পন্থা। এটি বাংলাদেশের জন্য স্বল্পোন্নত বা দরিদ্র দেশ থেকে সমৃদ্ধ ও ধনী দেশে রূপান্তরের জন্য মাথাপিছু আয় বা জাতীয় আয় বাড়ানোর অধিকার। এটি হচ্ছে একুশ শতকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা।
      ডিজিটাল বাংলাদেশের পথিকৃৎ: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ডিজিটাল বাংলাদেশের পথিকৃৎ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। কেননা, তিনি পথিকৃৎ হিসেবে লক্ষ অর্জনে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কাজ করে যাচ্ছেন।
      ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জাতীয় অগ্রাধিকার: ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার প্রথম জাতীয় অঙ্গীকার হচ্ছে ডিজিটাল টুলস ব্যবহার করে দেশ থেকে দারিদ্র্য ও বৈষম্য দূর করা এবং জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠাসহ ন্যূনতম মৌলিক চাহিদা পূরণ করা।
      এ জন্য জাতীয় পর্যায়ে অবকাঠামোগত উন্নয়নের অগ্রাধিকার থাকতে হবে। সারা দেশে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা। প্রতিটি ঘরকে তার বা বেতার-পদ্ধতিতে ডিজিটাল নেটওয়ার্ক-ব্যবস্থায় যুক্ত করতে হবে। দেশের সব অঞ্চলের জনগণকে ডিজিটাল যন্ত্রে সজ্জিত করাসহ ডিজিটাল ডিভাইস প্রণয়ন করা জাতীয় অগ্রাধিকার হিসেবে গণ্য হবে। এ ছাড়া আরও যেসব বিষয় অগ্রাধিকার হিসেবে গণ্য হবে তা হলো: জনগণের নিজস্ব সংযুক্তি, জনগণের সঙ্গে সরকারের সংযুক্তি, সরকারের ডিজিটাল রূপান্তর, শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তর, উপযুক্ত মানবসম্পদ তৈরি, কৃষি, শিল্প ও ব্যবসার রূপান্তর।
      ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের লক্ষ্য: ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের লক্ষ্যগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা: ১. প্রধান লক্ষ্য ২. রাজনৈতিক লক্ষ্য।
      ১. প্রধান লক্ষ্য: ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে স্তরে স্তরে এর অনুন্নত জীবনধারাকে বদলে বাংলাদেশের সমাজকে জ্ঞানভিত্তিক সমাজে রূপান্তর করা।কার্যত এ দেশের মানুষের জীবনযাপন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ব্যবস্থাপনা, কর্মপদ্ধতি, শিল্প-বাণিজ্য ও উৎপাদন, অর্থনীতি, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবনধারা এবং জনগণের সরকারসহ সব স্তরের সব কাজকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে রূপান্তর করা।
      ২. রাজনৈতিক লক্ষ্য: ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার কিছু রাজনৈতিক লক্ষ্য রয়েছে। নিচে তা সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলো।
      ক) জনগণের রাষ্ট্র: ‘ডিজিটাল টুলস ব্যবহার করে জনগণের উন্নত জীবন যাপনের স্বপ্ন বাস্তবায়ন, মৌলিক মানবিক অধিকার সংরক্ষণ, সব সাংবিধানিক অধিকার রক্ষার নিশ্চয়তা থাকবে। এই রাষ্ট্রের জনগণের কাছে এই প্রযুক্তি সহজলভ্য ও সুলভ করা হবে।
      খ) মৌলিক চাহিদা রাষ্ট্রকেই পূরণ করতে হবে: রাষ্ট্রকে জনগণের ন্যূনতম মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে হবে। জনগণ যাতে করে জীবিকা নির্বাহ করতে সক্ষম হয়, তার জন্য তাকে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার শেখাতে হবে এবং সেই প্রযুক্তি তার কাছে রাষ্ট্রকেই সহজলভ্য করতে হবে। ‘দরিদ্র জনগণকে জ্ঞানকর্মী বা ডিজিটাল প্রযুক্তিকর্মী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে এবং গ্রামে জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি, মেধা ও জ্ঞানভিত্তিক শিল্প-বাণিজ্যসহ কৃষি, শিক্ষা, টেলিযোগাযোগ ইত্যাদি খাতে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যাপকভাবে প্রয়োগ করতে হবে।’
      গ) রাজনৈতিক ধারা: ডিজিটাল বাংলাদেশের লক্ষ্য হলো সরকার, জাতীয় সংসদসহ সব রাজনৈতিক দল ও অন্যান্য রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও ব্যবস্থা ডিজিটাল পদ্ধতিতে চালনা করা, যাতে জনগণ সব সময়ই সংসদ, সরকার ও রাজনীতিতে ইন্টার অ্যাকটিভ পদ্ধতিতে অংশ নিতে পারে।
      ডিজিটাল বাংলাদেশের কর্মসূচি: ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে যেসব কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: সরকারের কাজ করার পদ্ধতি ডিজিটাল করা, জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছানো, ডিজিটাল ভূমিব্যবস্থা, বিচারব্যবস্থা, ডিজিটাল স্বাস্থ্যব্যবস্থা, ডিজিটাল নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষাব্যবস্থা, শিক্ষাব্যবস্থাকে ডিজিটাল করা, কৃষি, শিল্প ও বাণিজ্যব্যবস্থার ডিজিটাল রূপান্তর, যোগাযোগব্যবস্থায় ডিজিটাল পদ্ধতির প্রচলন করা, তথ্যের অবাধ চলাচলের জন্য ডিজিটাল-ব্যবস্থা গ্রহণ।
      অগ্রগতি: ডিজিটাল বাংলাদেশ ঘোষণার প্রথম বছরে দৃঢ়তার সঙ্গে গড়ে তোলা হয়েছে এর ভিত্তি বা প্রথম সোপান। সরকার আইসিটি নীতিমালা অনুমোদন করেছে, সেটি বাস্তবায়নের পদক্ষেপ গ্রহণ, ই-কমার্স চালু করা, নতুন নতুন প্রযুক্তির লাইসেন্স প্রদান করা, সরকারের কাজের পদ্ধতিতে পরিবর্তন করা।
      কিছু প্রত্যাশা: তারহীন উচ্চগতির ইন্টারনেট ওয়াইম্যাক্স সহজলভ্য হোক এবং সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ুক—এই সবার প্রত্যাশা। ‘আশা করি, বাংলাদেশে দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্ল নেটওয়ার্কের কাজ সরকার তাড়াতাড়ি চালু করবে।’‘বাংলাদেশের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ গ্রামে বাস করে। আমরা যদি গ্রামের মানুষকে তথ্যপ্রযুক্তির প্রতি আগ্রহী করতে পারি, তাহলেই বাংলাদেশকে ডিজিটাল দেশ হিসেবে গড়ে তোলা যাবে।’
      ডিজিটাল বাংলাদেশবিষয়ক সতর্কতা: বাংলাদেশে ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি বাস্তবায়িত হলে এর প্রভাব হিসেবে ডিজিটাল ডিভাইজ সম্প্রসারিত হতে পারে, যা ডিজিটাল বাংলাদেশের সুযোগ-সুবিধাভোগী শোষকগোষ্ঠী, ধনী বা বিশেষ সম্প্রদায়, শ্রেণী-গোষ্ঠীর জন্য আরও সহায়ক হতে পারে। কিন্তু জ্ঞানভিত্তিক সমাজে জ্ঞানহীন হওয়ায় সুযোগহীন মানুষের জীবনযাপন আরও কষ্টকর হতে পারে।
      উপসংহার: ২০২১ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হলে সেখানে অর্থ ও শারীরিক শক্তির বদলে মেধা ও জ্ঞানের শক্তির প্রাধান্য থাকবে। কৃষিভিত্তিক একটি সমাজ থেকে বাংলাদেশ একটি সৃজনশীল ও মেধাভিত্তিক শিল্পোন্নত দেশে পরিণত হয়ে মানবসভ্যতার ডিজিটাল যুগে নেতৃত্ব দেবে। আর এই স্বপ্ন পূরণের জন্য সরকার ও জনগণকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে হবে।

      যদি আপনার কোন সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে নিচে কমেন্ট করতে ভুলবেন না

      এয়ারটেল ১০৪ টাকায় ৪ জিবি ইন্টারনেট প্যাক |২০১৯

      এয়ারটেল গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১০৪ টাকায় ৪ জিবি ইন্টারনেট প্যাক। ডাটা প্যাকেজটি ব্যবহার করতে পারবেন সকল এয়ারটেল গ্রাহকরা। অফারটি উপভোগ করতে ডায়াল করুন *123*104# অথবা রিচার্জ করুন ১০৪ টাকা। প্যাকজটি ২ জিবি রেগুলার + ২ জিবি ৪জি সিমে ব্যবহার করতে পারবেন। ইন্টারনেট মেয়াদ ৭ দিন।
      সবসময় নতুন ইন্টারনেট অফার জানতে চলে আসুনে আমাদের ওয়েব সাইটে আর সিম অফার বিভাগে খেয়াল রাখবেন ।

      ইন্টারনেট প্যাকের শর্তাবলী:

      • প্রিপেইড গ্রাহকের রিচার্জ এবং USSD দুই চ্যানেল ব্যবহার করেই প্যাক কিনতে পারবেন। পোস্টপেইড গ্রাহকের শুধুমাত্র USSD ব্যবহার করে কিনতে পারবেন।
      • মেয়াদ শেষে প্যাকটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে নবায়ন হবে।
      • ইন্টারনেট 2G/3G/4G নেটওয়ার্কে ব্যবহার করা যাবে।
      • ২ জিবি 4G বোনাস ইন্টারনেট শুধুমাত্র 4G নেটওয়ার্কে ব্যবহার করা যাবে।
      • ইন্টারনেট ব্যালান্স চেক করতে ডায়াল করুন *3#
       অফার সম্পর্কে কোন অসুবিদা থাকলে তারাতারি কমেন্ট করে ফেলুন আরো অফার জানতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন

      জিপি বান্ডেল অফার ২০১৯। ৫৩ টাকায় ৮৪ মিনিট ৫০ টি এস এম এস

      গ্রামিনফোন গ্রাহকদের জন্য বান্ডেল অফার. মাত্র ৫৩ টাকায় পাবেন ৮৪ মিনিট টকটাইম ও ৫০ টি এস এম এস। বান্ডেল অফারটির ৮৪ মিনিট টকটাইম এবং ৫০টি এস এম এস ব্যবহার করতে পারবেন বাংলাদেশের যে কোন অপরটরে . অফারটির মেয়াদ ৭ দিন। এই অফারটি কিনতে ডায়াল করুন *১২১*৪০০৪# নম্বরে.
      জিপি বান্ডেল অফার ২০১৯জিপি বান্ডেল অফার ২০১৯জিপি বান্ডেল অফার ২০১৯জিপি বান্ডেল অফার ২০১৯জিপি বান্ডেল অফার ২০১৯
       জিপি বান্ডেল অফার ২০১৯


      শর্তাবলী:  জিপি বান্ডেল অফার ২০১৯

      • এই অফারটি পেতে ডায়াল করুন *১২১*৪০০৪#
      • বান্ডেল অফারটির ৮৪ মিনিট টকটাইম এবং ৫০টি এস এম এস ব্যবহার করতে পারবেন বাংলাদেশের যে কোন অপরটরে এবং ২ টি MMS
      • মিনিট-এর মেয়াদ ৭ দিন
      • মিনিট এর ব্যালেন্স জানার জন্য ডায়াল করুন *১২১*১*২#
      • অফারের মূল্যর সাথে সম্পূরক শুল্ক, ভ্যাট ও সারচার্জ সহ
      • এই অফারটি Skitto গ্রাহকদের জন্য প্রযোজ্য নয়
      •  
       জিপি বান্ডেল অফার ২০১৯। ৫৩ টাকায় ৮৪ মিনিট ৫০ টি এস এম এস যদি জিপি এই বান্ডেল অফারটি আপনার ভাল লাগে তাহলে আপনার বন্দুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না ।

      গ্রামিনফোন ২০০ মিনিট টকটাইম মাত্র ১১৩ টাকা | ২০১৯

      গ্রামিনফোন এর দারুন এক মিনিট প্যাক অফার. গ্রামিনফোন ২০০ মিনিট টকটাইম মাত্র ১১৩ টাকা. মেয়াদ ১০ দিন. বিস্তারিত নিচে দেয়া হল.

      গ্রামিনফোন ২০০ মিনিট টকটাইম মাত্র ১১৩ টাকা

      শর্তাবলি গ্রামিনফোন ২০০ মিনিট টকটাইম মাত্র ১১৩ টাকা 

      • এই টকটাইম অফার ক্রয় করতে হলে ডায়াল করতে হবে *১২১*৪০০৭#
      • গ্রাহক পাবেন ২০০ মিনিট এবং ২ টি MMS
      • ২০০ মিনিট এবং ২ টি MMS ব্যবহার করতে পারবেন জিপি থেকে যে কোন লোকাল অপারেটরে
      • অফারের মেয়াদ ১০ দিন
      • মিনিট ব্যলেন্স জানতে ডায়াল করুন *১২১*১*২#
      • অফারের মূল্যের সাথে সম্পূরক শুল্ক+ভ্যাট+সারচার্জ অন্তর্ভুক্ত
      • এই অফারটি Skitto গ্রাহকরা পাবে না
      • ভয়েস কলে ১০ সেকেন্ড পালস থাকবে
       গ্রামিনফোন ২০০ মিনিট টকটাইম মাত্র ১১৩ টাকা, এই মিনিটস অফার টি ভাল লাগলে  সবাই কে শেয়ার করুন

      বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার ২০১৯ | ৬ জিবি ইন্টারনেট ১২৯ টাকা

      বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার 

      বন্দুরা আজকে বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার ২০১৯ এর এ অফার নিয়ে কথা বলবো, যার জন্য আপনার আপাররা সবাই অপেক্ষায় আছেন আচ্ছা শুরু করা যাক বাংলালিক এর এই অফারটিতে থাকছে 6 জিবি ইন্টারনেটের মেয়াদ 7 দিন অফারটি আসলে অনেক ভাল অফার যারা প্রতিদিন বেশি ইন্টারনেট লাগবে তাদের জন্য বাংলালিংক এটি বন্দুরা আজকে বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার  এর এ অফার নিয়ে কথা বলবো ক্রয় করতে ডায়াল করুন *5000 *577# অথবা রিচার্জ করুন 1২9 টাকা। বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার ২০১৯
      বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার ২০১৯
      বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার ২০১৯ | ৬ জিবি ইন্টারনেট ১২৯ টাকা


      শর্তাবলি ; বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার ২০১৯ ৬ জিবি ইন্টারনেট ১২৯ টাকা


      • 6 জিবি ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাবে 2 জি, 3 জি, 4 জি নেটওয়ার্ক
      • প্যাকটি চালু করতে ডায়াল করুন * 5000 * 577 # অথবা 1২9 টাকা রিচার্জ করলেই এই অফার চালু হবে
      • * 5000 * 566 # এ ডায়াল করে প্যাকটি অটো-রিনিউয়াল করতে 1 চাপুন অথবা অটো-রিনিউয়াল বন্ধ করুন 2 চাপুন
      • এছাড়াও, অটো পুনর্নবীকরণ বন্ধ "ভলিউম বন্ধ পুনর্নবীকরণ" টাইপ করে 5000 এসএমএস করুন।
      • অটো পুনর্নবীকরণ চালু "ভলিউম উপর পুনর্নবীকরণ" লিখে পাঠান 5000 সংখ্যা
      • প্যাকের অবশিষ্ট ব্যালেন্স জানতে ডায়াল করুন 5000500 # এ
      • অফার মেয়াদ 7 দিন

      আমাদের সাথে দীর্ঘ সময় ধরে থাকতে এবং ধন্যবাদ বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার ২০১৯ | ৬ জিবি ইন্টারনেট ১২৯ টাকা নিবন্ধের জন্য ধন্যবাদ। যদি আপনার কোন বিভ্রান্তি বা প্রশ্ন থাকে বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার ২০১৯, শুধু বক্সটিতে মন্তব্য করুন। আমরা সঠিক উত্তর দিয়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব উত্তর।

      বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার | ১০ জিবি মাত্র ১৯৯ টাকায়

      বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার 2019

      আপনি বাংলালিংক ইউজার হয়ে থাকালে এই অফার আপনার জন্য  যদি কম খরচে বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার প্যাক চান 199 টাকা 10 জিবি ইন্টারনেট প্যাক কিনতে। এই বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার এর মেয়াদ 7 দিন। অফারটি ক্রয় করতে ডায়াল করুন *5000*199# অথবা রিচার্জ করুন 199 টাকা মাত্র।যার মেয়াদ পাচ্ছেন ৭দিন বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার


      শর্তাবলি বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার | ১০ জিবি মাত্র ১৯৯ টাকায়


      • 10 জিবি ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাবে 2 জি, 3 জি, 4 জি নেটওয়ার্ক
      • প্যাকটি চালু করতে ডায়াল করুন * 5000 * 199 # অথবা 199 টাকা রিচার্জ করলেও এই অফারটি চালু হবে
      • *5000*566# এ ডায়াল করে প্যাকটি পুনঃউুন করতে 1 চাপুন অথবা অটো-রিনিউয়াল বন্ধ করুন 2 চাপুন
      • এছাড়াও, অটো পুনর্নবীকরণ বন্ধ "ভলিউম বন্ধ পুনর্নবীকরণ" টাইপ করে 5000 এসএমএস করুন।
      • অটো পুনর্নবীকরণ চালু "ভলিউম উপর পুনর্নবীকরণ" লিখে পাঠান 5000 সংখ্যা
      • প্যাকের অবশিষ্ট ব্যালেন্স জানতে ডায়াল করুন * 5000 * 500 # এ
      • অফার মেয়াদ 7 দিন

      "বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার | ১০ জিবি মাত্র ১৯৯ টাকায়" অফারটি ভালো লাগলে বন্দুকদের সাথে শেয়ার করুন। কোন সমস্যা হলে নিছের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন ধন্যবাদ